নরসিংদীতে কৃষকদের যখন ধান কাটা নিয়ে সংকট তৈরী হয়। তখনি সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দুজ্জামান ২৮ মে মঙ্গলবার চরাঞ্চলে কৃষকে ধান কেটে দেন তিনি।
অপরদিকে শুধু তাই নয় বিভিন্ন সময়ে রেল ষ্টেশন, স্কুল, মাদ্রাসা ও শহরাঞ্চলের মার্কেটগুলোতে প্রতিদিন মাইক ব্যবহার করে মাদকের প্রতি সচেতন হওয়ার অনুরোধ জানান। পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতার করার অনুরোধ জানান। নরসিংদী জেলার পুলিশ সূত্রে জানা যায় যে, নরসিংদী জেলায় তাদের সদস্য রয়েছে ১৪শত মত। এর মধ্যে ৭টি থানা রয়েছে।
কিন্তু কোনো থানার অফিসার্স ইনচার্জ কোনো সময়ে এ জেলায় মাঠ পর্যায়ে কৃষকের ফসলী জমির ধান কেটে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়নি জানালেন কৃষক কফিল উদ্দিন। এ বিষয়ে জানতে চাইলের সদর থানার অফিসার্স ইনচার্জ সৈয়দুজ্জামান জানান সরকারী ধারাবাহিকতা উন্নয়নের স্বার্থে আমরা পুলিশ সদস্যরা একটি অংশ। তাই কৃষক যখন তার প্রকৃত ফসলী জমিতে আগুন লাগিয়ে ফেসবুকের মাধ্যমে ভাইরাল করে তখনি দেখি তখন আর বসে থাকা য়ায় না।
তাই পুলিশ সুপারের নেত্বেতে এ জেলাকে আইনের প্রতি আস্থা আনার জন্য সর্বধা জনসাধারনে কাজ করছি। কিন্তু আজ ২৮ মে মঙ্গলবার কৃষকের ধানী জমি কেটে দেওয়ার আমরা একটি উদ্যোগ নিয়েছি। এদিকে আইন বিষজ্ঞরা মনে করেন যে, প্রতিটি থানার কর্মকর্তারা এভাবে প্রকৃত গ্রামে কৃষকদের প্রতি সহনশীল আচরণ করে তাহলে পুলিশের প্রতি জন সাধারণের আস্থা ফিরিয়ে আসবে। পুলিশ ও জন সাধারণ একটি বন্ধ হিসাবে পরিণত হবে।
এখানে কমেন্ট করুন: