স্টাফ রিপোটার:জেলা গোয়ন্দো শাখা নরসিংদী র্কতৃক অভনিব প্রতারণা ও মুক্তিপণ আদায়কারী চক্ররে চার সদস্যকে গ্রফেতার করেছে ডিবি পুলিশ। ডিবি পুলিশ জানায় জনকৈ ইরফানুল হক (২৭) ব্রাহ্মণবাড়ীয়া হতে বক্রিয় ডটকমরে মাধ্যমে বজ্ঞিাপন দয়ো একটি মোবাইল ফোন কিনতে গত ১৯ মে সকাল ১১:৩০ ঘটকিায় নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে রাজধানী হোটলেরে সামনে আসে।
সেখনে মোবাইল দখোনোর কথা বলে একজন অজ্ঞাতনামা লোক (যার মোবাইল নম্বর বিক্রয় ডটকমরে বজ্ঞিাপনে দেওয়া ছিল) সহ ৩টি মোটরসাইকলে করে ৬/৭ জন লোক এসে ইরফানুল হককে অভনিব কৌশলে প্রতারণার্পূবক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে আটক করে। তার সাথে থাকা ৯,০০০/= টাকা ছিনাইয়া নয়ে।ইরফানুল হককে মারধর ও ভয় দেখিয়ে বাড়ী থেকে আরো পঞ্চাশ হাজার টাকা আনার জন্যে মুক্তিপণ দাবী করে এবং ভিকটিম কৌশল অবলম্বন করে বাড়ী থেকে বিকাশে ৫,০০০/= টাকা আনায় এবং অপহরণকারীদরে একটা বিকাশ নম্বরে সন্ডেমানি কর।পরর্বতীতে ইরফানুল হক মুক্তি পায়।
মঙ্গলবার (২৩ জুন ২০২০ ) ইরফানুল হক নরসিংদী এসে পুলশি সুপার নরসিংদীকে অবগত করলে জেলা গোয়েন্দা শাখা নরসিংদীর চৌকস অফসিার এসআই জাকারয়িা আলম ভিকটিকে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করে। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামীদের অবস্থান সনাক্তর্পূবক ভিকটিমের সনাক্ত মতে অভিনব প্রতারণা ও মুক্তিপণ আদায়কারী চক্ররে ৪ সদস্য (১) রোহান আহম্মদ খান(২৩),পতিা-আইউব আলী সাং-যুগিরটেক,(২) মোঃমোখসেদুল ময়িা(২১),পতিা-ইসরাফিল,সাং-বিরামপুর,(৩) মোঃ মাসুদ মিয়া(২৪),পিতা-আঃ রহিম,সাং-কান্দাপাড়া,র্সবথানা-মাধবদী,(৪) মোঃ মারুফ মিয়া (২১),পিতা-মোশারফ মিয়া,সাং-বাগহাটা,থানা-নরসিংদী,র্সবজলো-নরসিংদীদের গ্রফেতার করেন।
আসামীরা সংঘবদ্ধভাবে অভিনব প্রক্রিয়া প্রতারণা করিয়া অপহরণ করতঃ মুক্তিপণ আদায় করে আসতেছিল। গ্রেফতারকৃত আসামীদরে বিরুদ্ধে ভিকটিম ইরফানুল হক বাদী হয়ে মাধবদী থানায় এজাহার দায়রে করছেনে।