পাস্তুরিত দুধ নিয়ে উল্টো তথ্য দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টার এবং ফার্মেসি অনুষদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের শিক্ষকদের বিশেষজ্ঞ দল সংবাদ সম্মেলনে মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকালে এ তথ্য প্রকাশ করে।

এর আগে বাজারে থাকা ১৪ ব্র্যান্ডের ১৮টি পাস্তুরিত দুধে ক্ষতিকারক কোন কিছু পাওয়া যায়নি মর্মে আদালতে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)।

ঢাবির বিশেষজ্ঞ দল জানায়, বাজারে প্রচলিত ৭ টি পাস্তুতির দুধের নমুনা এবং অপাস্তরিত দুধের ৩টি নমুনা ঢাকা মহনগীরর বিভিন্ন বাজার থেকে সংগ্রহ করে বিএসটিআই স্টান্ডার্ড অনুযায়ী পরীক্ষা করা হয়। এতে, উদ্বেগজনক হারে এন্টিবায়োটিক, ফরমালিন ও ডিটারজেন্টের উপস্থিতি পাওয়া যায়।

পাস্তুরিত দুধগুলো হলো- মিল্ক ভিটা, আড়ং, ফার্ম ফ্রেশ, প্রাণ, ঈগলু, ঈগুলু চকোলেট এবং প্রাণ চকলেট।

গবেষণার ফলাফল থেকে জানা যায়, পাস্তুরিত ৭ টি নমুনার সবগুলোতেই মানব চিকিৎসায় ব্যবহৃত এন্টিবায়োটিক লেভোফ্লক্সাসিন, সিপ্রোফ্লাক্সিন এবং ছয়টিতে এজিথ্রোমাইসনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

এখানে কমেন্ট করুন: